রাগ-ক্ষোভ কী আসলেই ধ্বংসাত্বক আবেগ?
প্রাত্যহিক জীবনে ছোট বড় অনেক ঘটনার কারণে আমাদের মনে রাগ-ক্ষোভ সৃষ্টি হতে পারে। রাগ হচ্ছে একটি আত্মরক্ষামূলক নেতিবাচক আবেগ। দূর্বল, অসহায় ও বোকা লোকেরা যে
প্রাত্যহিক জীবনে ছোট বড় অনেক ঘটনার কারণে আমাদের মনে রাগ-ক্ষোভ সৃষ্টি হতে পারে। রাগ হচ্ছে একটি আত্মরক্ষামূলক নেতিবাচক আবেগ। দূর্বল, অসহায় ও বোকা লোকেরা যে
পরিবার হচ্ছে সভ্যতার সূতিকাগার। একজন মানুষ প্রথম শিক্ষা পায় তার পরিবার থেকে। বলা হয়ে থাকে একটি শিশু সেটাই সবচেয়ে আগে গ্রহণ করে যা সে চারপাশে
টোটাল ফিটনেস এর জন্যে চাই প্রতিটি কাজ সঠিক সময়ে করা, সঠিক নিয়মে করা। আসলে সময়মতো সঠিক কাজটি করতে পারা প্রজ্ঞাবানদের বৈশিষ্ট্য। এবং এভাবে কোনো কাজ
আসলে মেডিটেশন কিন্তু অলৌকিক কিছু নয়। পুরোটাই বিজ্ঞান। অলৌকিক এবং বিজ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? অলৌকিক জিনিসকে রিপিট করা যায় না। কিন্তু বিজ্ঞানকে রিপিট করা যায়।
সময় ও কাজের যোগফলই জীবন। আজকে এমন একটি বিষয় নিয়ে ভাবনা প্রকাশের সুযোগ পেয়েছি, যা আসলে আমাদের জীবনে পরম প্রভুর একটি নেয়ামতকে কাজে লাগানোর ব্যাপারেই
ভাবনা হচ্ছে সাফল্য ও ব্যর্থতার মা। ইতিবাচক ভাবনা সাফল্য সৃষ্টি করে আর নেতিবাচক ভাবনা থেকে আসে ব্যর্থতা। মানুষ মাত্রই সুখ ও সাফল্য প্রত্যাশী। কিন্তু সবাই
ভয় আসলে একটি মরিচিকা। ভয় এর কোন বাস্তবভিত্তি নেই। ভূতের পা যেমন পেছনের দিকে থাকে, ভয়ের পা’ও তেমনি পেছনের দিকে থাকে। অর্থাৎ, ভয় অপনার সকল
হতাশা ও দুশ্চিন্তা এগুলো হচ্ছে নেতিবাচকতা। আর নেতিবাচকতার কোন ভালো দিক নেই। এগুলো আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়াকে বাধাগ্রস্ত করে। ভুতের মতো পেছনে নিয়ে যায়। আমরা
বিনয় এর আসল অর্থ হচ্ছে নিজেকে অন্যদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ বা বড় মনে না করা। একজন মানুষ যখন বিনয়ী হন তখন তার কথা, আচরণ সবকিছুতেই অন্যের
বাবা-মায়ের জন্যে স্রষ্টার দেয়া শ্রেষ্ঠ আমানত হচ্ছে সন্তান। একটি শিশু যখন পৃথিবীতে আসে, বাড়িতে তখন আনন্দের বন্যা। শুধু মা-বাবা নন, এ আনন্দ সবার। কোনো মা-বাবার
অতীতের যে-কোনো সময়ের চেয়ে মেডিটেশনের গুরুত্ব এখন তীব্রভাবে অনুভব করছে সমাজের সচেতন অংশ। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসার মতোই একটি মৌলিক চাহিদা হয়ে উঠছে মেডিটেশন।