সবসময় যেন সুস্থ শরীরে প্রশান্ত মনে কর্মব্যস্ত থাকতে পারি- সেই নিয়তেই আজকের আলোচনা। আজকে আমাদের নতুন করে কিছু বলার নেই। কেমন করে নিজেকে ফিট রাখতে
Author: Md. Shariful Alam
সৃষ্টির কল্যাণে মুক্তমনে ব্যয়, অফুরান বিনিময় দেয়
যতটুকু সময় কাজ করব, ততটুকুই আমাদের নিজেদের জীবনের জন্যে বিনিয়োগ। কারণ সে সময়ে সে কাজটি সৎকর্ম হিসেবেই প্রভু কবুল করে নেবেন। এটা তাঁর অঙ্গীকার। মুক্তমনে
পরিচ্ছন্ন দেশের জন্যে দেহ-মনের পরিচ্ছন্নতা অত্যাবশ্যক
শ্রদ্ধেয় আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার এ নিয়ে একটি ঘটনা বলছিলেন-আমরা তখন পাবনায় থাকি। ক্লাস এইটে পড়ি। একদিন স্কুলের স্কাউটিং স্যার বললেন, ‘ইছামতি ব্রিজটার নিচে কচুরিপানা
ভোগে বাড়ে ক্লান্তি, আর দানে বাড়ে অফুরন্ত শান্তি
একবার একটি বড় শহরে একজন ধনী ব্যক্তি বাস করতেন। পুরো শহরে তার মতো সম্পদের মালিক আর দ্বিতীয় কেউ ছিল না। তার সম্পদের পরিমাণ এত বেশি
পরিবার আসলে কী? পরিবারকে সময় কেন দেবো?
পরিবার হচ্ছে সভ্যতার সূতিকাগার। একজন মানুষ প্রথম শিক্ষা পায় তার পরিবার থেকে। বলা হয়ে থাকে একটি শিশু সেটাই সবচেয়ে আগে গ্রহণ করে যা সে চারপাশে
দেহ-মনের টোটাল ফিটনেস এর জন্যে করণীয় কী?
টোটাল ফিটনেস এর জন্যে চাই প্রতিটি কাজ সঠিক সময়ে করা, সঠিক নিয়মে করা। আসলে সময়মতো সঠিক কাজটি করতে পারা প্রজ্ঞাবানদের বৈশিষ্ট্য। এবং এভাবে কোনো কাজ
মেডিটেশন বা ধ্যান কী? সাফল্য ও প্রশান্তির পেছনে ধ্যানের প্রভাব কতটুকু?
আসলে মেডিটেশন কিন্তু অলৌকিক কিছু নয়। পুরোটাই বিজ্ঞান। অলৌকিক এবং বিজ্ঞানের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? অলৌকিক জিনিসকে রিপিট করা যায় না। কিন্তু বিজ্ঞানকে রিপিট করা যায়।
সময় মতো প্রতিটি কাজ করা সাফল্যের জন্যে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ?
সময় ও কাজের যোগফলই জীবন। আজকে এমন একটি বিষয় নিয়ে ভাবনা প্রকাশের সুযোগ পেয়েছি, যা আসলে আমাদের জীবনে পরম প্রভুর একটি নেয়ামতকে কাজে লাগানোর ব্যাপারেই
ভাবনা কীভাবে সুখ ও সাফল্য সৃষ্টি করে?
ভাবনা হচ্ছে সাফল্য ও ব্যর্থতার মা। ইতিবাচক ভাবনা সাফল্য সৃষ্টি করে আর নেতিবাচক ভাবনা থেকে আসে ব্যর্থতা। মানুষ মাত্রই সুখ ও সাফল্য প্রত্যাশী। কিন্তু সবাই
ভয় দূর করার উপায় কী? কীভাবে সাহসী হতে পারবো?
ভয় আসলে একটি মরিচিকা। ভয় এর কোন বাস্তবভিত্তি নেই। ভূতের পা যেমন পেছনের দিকে থাকে, ভয়ের পা’ও তেমনি পেছনের দিকে থাকে। অর্থাৎ, ভয় অপনার সকল