যতটুকু সময় কাজ করব, ততটুকুই আমাদের নিজেদের জীবনের জন্যে বিনিয়োগ। কারণ সে সময়ে সে কাজটি সৎকর্ম হিসেবেই প্রভু কবুল করে নেবেন। এটা তাঁর অঙ্গীকার। মুক্তমনে
Category: সৎকর্ম
ভোগে বাড়ে ক্লান্তি, আর দানে বাড়ে অফুরন্ত শান্তি
একবার একটি বড় শহরে একজন ধনী ব্যক্তি বাস করতেন। পুরো শহরে তার মতো সম্পদের মালিক আর দ্বিতীয় কেউ ছিল না। তার সম্পদের পরিমাণ এত বেশি
সময় মতো প্রতিটি কাজ করা সাফল্যের জন্যে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ?
সময় ও কাজের যোগফলই জীবন। আজকে এমন একটি বিষয় নিয়ে ভাবনা প্রকাশের সুযোগ পেয়েছি, যা আসলে আমাদের জীবনে পরম প্রভুর একটি নেয়ামতকে কাজে লাগানোর ব্যাপারেই
কল্যাণচিন্তা ও ধ্যান কীভাবে মনের প্রশান্তি বাড়ায়?
প্রথমেই দেখাযাক কল্যাণচিন্তা কেন এত গুরুত্বপূর্ণ।আমাদের বাস্তবতা আমাদের চিন্তারই ফল। চিন্তা যদি নিজের ও অন্যের জন্যে কল্যাণকর হয়, প্রাকৃতিক নিয়মেই কল্যাণ আমাদের দিকে আকৃষ্ট হয়।
কাজ ভালবাসা কী? কাজ কীভাবে প্রতিদান দেয়?
সময়, পরিকল্পনা ও কাজ এই তিনটি বিষয়ের যোগফল হচ্ছে জীবন। তিনটি বিষয়ের একটি হলো কাজ। যতটুকু সময়ের জন্যে এই জীবনকে আমরা যাপন করার সুযোগ পাই,
প্রার্থনা কী? স্রষ্টার রহমত প্রাপ্তির দ্বার কীভাবে উম্মুক্ত হবে?
প্রার্থনা হলো সকল ইবাদতের নির্যাস। স্রষ্টা প্রার্থনা পছন্দ করেন ও তা কবুল করেন। প্রার্থনাই পারে স্রষ্টার অবারিত রহমতের দ্বার উম্মুক্ত করতে, সকল অসম্ভবকে সম্ভব করতে।
দানশীল ব্যাক্তি কী প্রভুর প্রিয়ভাজন হতে পারবেন?
আজকের আলোচনায় দেখব নিজে দানশীল হওয়া, অন্যকে দানে উৎসাহিত করা এবং দান সংগ্রহ করা প্রভুর প্রিয়ভাজন হতে আমাদের কীভাবে সহায়তা করে। আমরা আজকের আলোচনা শুরু
বিশ্বাসী ও সৎকর্মশীল কারা? তাদের পুরস্কার কী?
পবিত্র কোরআনের পরতে পরতে মহান আল্লাহ তায়ালা বিশ্ববাসীকে নানাভাবে এ কথাই বলেছেন যে, বিশ্বাসী ও সৎকর্মীলদের জন্যেই রয়েছে দুনিয়া ও আখেরাতের চুড়ান্ত কল্যাণ। এখন আমরা
দান করা কী দায়িত্ব?
আমরা জানি যে মানুষের সেবা করাই হচ্ছে মানব সেবা। মানব সেবা করা প্রত্যেকের জন্যই একটি দায়, একটি দায়িত্ব। মানব সেবা মানেই হচ্ছে স্রষ্টার সেবা। সৃষ্টিকে
সৎকর্ম কী? জীবনের লক্ষ্য কী?
প্রতিটি মানুষকে একটি জীবন দিয়ে তাকে কিছুটা সময় এই পৃথিবীতে থাকার সুযোগ দেয়া হয়েছে। কাজের জন্যে এই একটিই জীবন। এই জীবনে আমরা উৎকৃষ্ট কাজও করি